Sunday, June 18, 2006
রাtreeর অধিকার ও জিলিপি এষণা
...আমার হাতে এখন কোন আর রাত অবশিষ্ট নেই, কুয়াশায় কেড়ে নেয়, যৌবন বিধুর স্মৃতি, নাট বল্টুর স্বপ্নে প্রবেশ দ্বিতীয় হুগলী সেতুর,একপারে রাত একপারে দিন, আমি হাঁটি রাতদিন, এই ভাবে হয়ে যায় সাতটি কুমিরছানা... আমি দেখেছি ঠিক পৌনে দুই ঘন্টা সময় লাগে অতিষন²মণে, যদি পায়ে হাঁটি আর রাত থেকে দিনে যেতে চাই...
... সব কথা এক ঠেকে, টেলিফোনে, অসতর্ক, কবচ কুন্ডল দুটি চেয়ে নিয়ে গেল যারা,ট্রুটিফ্রুটি যেন,ফুটপাতে বাসি রুটি প্রজাপতি পাঁপড় পসরায় যায় চলে,আমার নখগুলি এঁকে-বেঁকে রেলের লাইনের মত, কেবল মুম্বাইগামী,ঝপকরে নেমে পড় অন্ধকার চারপাশে, সিনেমাহলের ভেতর বরফের উপদ্রবে , মাথার ভেতর বাসা বোলতার চাক,bee keeper মার্সেলো Mastroini বেরিয়ে আসছেন সেই রেল পথ ধরে,আমি ভাঁজ খেতে থাকি জিলিপির মত...
.. আয় সজারু সকল, মাথা চিরে আয়,আমি দিন থেকে রাতে যাই, যেন গুন্ডিচা দুইজন,পাপ তবে কি ছিল, কেউ কথা রাখে না তো,অ-য়ে অজগর , ইঁদুরছানা বারে বারে ফিরে আসে, non-phonetic writing দিয়ে ঘোড়া বানা দেখি, ফ্রিজের জিলিপিগুলি এই পেল চাকা, আমার সৈন্যদল যাও ঢুকে ঘোড়ার ভিতরে, হাঁটু মুড়ে বসি এস, করতলে রাখি বাস্প শকট চলে...
... ঝাউপাতা এই,যাক বালি উড়ে, ফ্রেজারgaunjরে রঙিন নৌকাগুলি ডাক দেয় অতলে,ভাসো, তাতে ভাসো,শতযুদ্ধের পরও নাকছবিটি থাকুন অম্লান, আমরা দিন আর রাতে ভাগ হয়ে গেলেও...
পূর্ব প্রকাশিতের পর- গ্রন্থে সংকলিত
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment